নব্বই দশকে বলিউড তারকা মাধুরী দীক্ষিত ও সঞ্জয় দত্তের প্রেম তুমুল আলোচিত ছিল।
‘সাজন’ সিনেমা সময় থেকে তাদের সম্পর্কের গুঞ্জন শুরু হয়। তবে ১৯৯৩ সালের মুম্বাই বিস্ফোরণ মামলার সঙ্গে সঞ্জয়ের নাম জড়িয়ে গেলে তাদের সম্পর্ক ভেঙে যায়। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে সাংবাদিক হানিফ জাভেরি এই সম্পর্কের নেপথ্যের কারণ তুলে ধরেছেন। জাভেরি জানান, সঞ্জয়ের গ্রেপ্তারের পর মাধুরী সচেতনভাবে তার থেকে দূরত্ব বজায় রাখতে শুরু করেন।
সঞ্জয় যখন জামিনে মুক্তি পান, তখন তাদের একটি সিনেমার প্রযোজক তাদের দুজনকে একসঙ্গে জনসমক্ষে আনার জন্য একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন। কিন্তু মাধুরীর আচরণে স্পষ্ট ছিল যে, তিনি আর সঞ্জয়ের সঙ্গে তার নাম জড়াতে চান না। জাভেরি বলেন, আমি লক্ষ্য করলাম ফটোগ্রাফাররা সবাই অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছিলেন, কারণ তারা ওই ঘটনার পর মাধুরী এবং সঞ্জয়ের একসঙ্গে প্রথম ছবিটি নিতে চেয়েছিলেন।
কিন্তু মঞ্চে না গিয়ে মাধুরী এবং তার সঙ্গে থাকা অন্য কয়েকজন অনুষ্ঠানটি ছেড়ে দ্রুত বেরিয়ে যান। এর থেকে স্পষ্ট হয় যে মাধুরী সঞ্জয়ের সঙ্গে ছবি তুলতে চাননি। জাভেরির দাবি, এই দূরত্বের কারণ ছিল সঞ্জয়ের মামলার জটিলতা। মাধুরী ভয় পেয়েছিলেন যে, তাকেও এই বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হতে পারে বা কোনোভাবে ফাঁসানো হতে পারে, যা তার ক্যারিয়ারের জন্য মারাত্মক ক্ষতি ডেকে আনত। মাধুরী তার পেশাদার জীবনকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়েছিলেন এবং সঞ্জয়ের থেকে নিজেকে পুরোপুরি দূরে সরিয়ে নিয়েছিলেন।
‘সাজন’ সিনেমা সময় থেকে তাদের সম্পর্কের গুঞ্জন শুরু হয়। তবে ১৯৯৩ সালের মুম্বাই বিস্ফোরণ মামলার সঙ্গে সঞ্জয়ের নাম জড়িয়ে গেলে তাদের সম্পর্ক ভেঙে যায়। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে সাংবাদিক হানিফ জাভেরি এই সম্পর্কের নেপথ্যের কারণ তুলে ধরেছেন। জাভেরি জানান, সঞ্জয়ের গ্রেপ্তারের পর মাধুরী সচেতনভাবে তার থেকে দূরত্ব বজায় রাখতে শুরু করেন।
সঞ্জয় যখন জামিনে মুক্তি পান, তখন তাদের একটি সিনেমার প্রযোজক তাদের দুজনকে একসঙ্গে জনসমক্ষে আনার জন্য একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন। কিন্তু মাধুরীর আচরণে স্পষ্ট ছিল যে, তিনি আর সঞ্জয়ের সঙ্গে তার নাম জড়াতে চান না। জাভেরি বলেন, আমি লক্ষ্য করলাম ফটোগ্রাফাররা সবাই অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছিলেন, কারণ তারা ওই ঘটনার পর মাধুরী এবং সঞ্জয়ের একসঙ্গে প্রথম ছবিটি নিতে চেয়েছিলেন।
কিন্তু মঞ্চে না গিয়ে মাধুরী এবং তার সঙ্গে থাকা অন্য কয়েকজন অনুষ্ঠানটি ছেড়ে দ্রুত বেরিয়ে যান। এর থেকে স্পষ্ট হয় যে মাধুরী সঞ্জয়ের সঙ্গে ছবি তুলতে চাননি। জাভেরির দাবি, এই দূরত্বের কারণ ছিল সঞ্জয়ের মামলার জটিলতা। মাধুরী ভয় পেয়েছিলেন যে, তাকেও এই বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হতে পারে বা কোনোভাবে ফাঁসানো হতে পারে, যা তার ক্যারিয়ারের জন্য মারাত্মক ক্ষতি ডেকে আনত। মাধুরী তার পেশাদার জীবনকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়েছিলেন এবং সঞ্জয়ের থেকে নিজেকে পুরোপুরি দূরে সরিয়ে নিয়েছিলেন।